হাদিস নং ১১-২০
হাদিস নং১১
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে কোরআন পড়িয়া ভুলিয়া যায় কেয়ামতের দিন সে আল্লাহর সহিত কান ও নাক কাটা অবস্থায় সাক্ষাৎ করিবে।।
হাদিস নং১২
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- বসিয়া থাকার মধ্যে সবচেয়ে উত্তম হল কেবলামুখী হইয়া বসা।
হাদিস নং১৩
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- মুমিনকে চিনিবার উপায় এই যে, সে হবে দাতা ও সাদা সিধা দরনের লোক।
হাদিস নং১৪
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- এক ঘন্টা আল্লাহ তায়ালার সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা করা ৭০ বৎসরের ইবাদত অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ।
হাদিস নং১৫
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যখন কোন বান্দা সেজদাতে থাকে তখন সে আল্লাহর অতি নিকটে থাকে। সুতরাং বেশী করিয়া দোয় চাও।
হাদিস নং১৬
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যে মদ পান করেন আল্লাহ তায়ালা তাহার ৪০ দিনের নামায কবুল করেন না।
হাদিস নং১৭
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- যাহার দুই বিবি অথচ উভয়ের সাথে ন্যায় বিচার করে নাই কেয়ামতের দিন তাহার বাহু বিচ্ছিন্ন হইয়া যাইবে।
হাদিস নং১৮
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- গরীব লোক ধনবান লোকদের চাইতে ৫০০ বৎসর আগে বেহেস্তে যাইবে আর ৫০০ বৎসর কেয়ামতের অর্ধ দিবসের সমান।
হাদিস নং১৯
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- তোমাদের পিতা মাতার নিকট হতে ফিরিয়া যাইওয়া। যে পিতা মাতার নিকট হইতে ফিরিয়া যায় সে কাফেরে গন্য।
হাদিস নং২০
নবী করিম (সাঃ) বলেছেন- তিনটি বিষয়ের জন্য আরববাসীকে ভালবাস। কেননা আমি আরববাসী, কুরআন আরবী ভাষায় এবং জান্নাতবাসীদের ভাষা আরবী।